top of page
Bakkeshwar (27).jpg

বাবা বক্রনাথ মন্দিরে নন্দী

white-marble-texture-background_42682-224.jpg

বক্রেশ্বর

white-marble-texture-background_42682-224.jpg

পুরান ও মহাকাব্য বর্ণিত অষ্টবক্র মুনির পবিত্র সাধনক্ষেত্র এই বক্রেশ্বর ধাম। কথিত আছে পিতা কহেড়ি মুনির অভিশাপে (মতান্তরে ইন্দ্রের রোষে) সুমতির পুত্রের অষ্ট অঙ্গ বক্র হয়ে যায়। তাই এই ঋষির নাম হয় অষ্টবক্র। রোগ মুক্তি কামনায় ডিহি গ্রামে অষ্টবক্র মুনি শৈব সাধনা করে সিদ্ধিলাভ করেন। প্রিয় ভক্তের নামানুসারে তাই এই শিবের নাম হয় বক্রনাথ। আর তৎকালীন ডিহি গ্রামের নাম হয় বক্রেশ্বর ধাম। এই বক্রেশ্বর রাঢ়বঙ্গের গুপ্ত কাশী রূপে পরিচিত।

বক্রেশ্বর মন্দিরের প্রবেশ দ্বার

Bakkeshwar (15).jpg

বক্রেশ্বর উষ্ণ প্রস্রবণ

Bakkeshwar (9).jpg
white-marble-texture-background_42682-224.jpg

থাকা-খাওয়াঃ বক্রেশ্বরের মূল মন্দিরের কাছে অনেক হোটেল আছে যেখানে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। এছাড়া পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উদ্যোগে এখানে টুরিস্ট লজও নির্মিত হয়েছে।

white-marble-texture-background_42682-224.jpg

উৎসব-মেলা: প্রতিবছর শিবরাত্রি উপলক্ষে বক্রেশ্বরে বিশাল মেলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও হোম যজ্ঞ পূজা অনুষ্ঠিত হয়।

মন্দির প্রাঙ্গনে

Bakkeshwar (41)_edited.jpg

বক্রেশ্বরে পুরাতন মন্দির

Bakreshwar.JPG
white-marble-texture-background_42682-224.jpg

কি কি দেখবেনঃ বাবা বক্রনাথ ছাড়াও এখানে আরো পাঁচটি শিবলিঙ্গ রয়েছে যথা- কুবেরেশ্বর, সিদ্ধেশ্বর, জ্যোতির্লিঙ্গেশ্বর, কালারুদ্রেশ্বর এবং জম্ভেশ্বর। এছাড়া আছে আটটি স্রোতধারার উষ্ণপ্রস্রবণ এবং অতি অবশ্যই সতীপীঠ রূপে বিরাজ করে আছেন দশোভূজা মহিষমর্দিনী। এখানে দেবীর ভ্রু মধ্য বা মন পড়ে ছিল বলে মনে করা হয়। 

কি ভাবে যাবেনঃ সিউড়ি থেকে  দুবরাজপুর থেকে বাসযোগে বক্রেশ্বর যাওয়া যায়। সিউড়ি থেকে বক্রেশ্বর মাত্র ২০ কিমি পথ। দুবরাজপুর থেকে মাত্র ১২ কিমি সড়কপথে বক্রেশ্বর পৌঁছে যাবেন।

Screenshot 2022-06-27 16.23.12.png
location-162102_1280 (1).png
bottom of page