top of page
beautiful-development-highway-road-forest-birbhum-illambazar-protected-area-sunny-day-indi

ট্যুরিজম সার্কিট ২

entrance-of-rangabitan.jpg

যাত্রা শুরু

জায়গাটা জনকোলাহল থেকে দূরে। প্রকৃতির মাঝে অবস্থিত, সপ্তাহান্তে থাকার জন্য আদর্শ। দুর্দান্ত খাবার, নির্মল এলাকা, ছোট ভ্রমণের জন্য উপযুক্ত।

রাঙাবিতান

1280px-Amkhoi_Wood_Fossil_Park_13.jpg

আমখোই ফসিল পার্ক

বোলপুর (শান্তিনিকেতন) এর কাছে অবস্থিত আমখোই উড ফসিল পার্ক পশ্চিমবঙ্গের একমাত্র জীবাশ্ম উদ্যান। আমখোই ফসিল পার্কে ১.৫ থেকে ২ কোটি বছরের পুরনো জীবাশ্ম কাঠ রয়েছে।

১৩ কিমি আনুমানিক.

IMG_20210320_083628.jpg

হেতমপুর রাজবাড়ী

রঞ্জন রাজাদের রাজবাড়ি রঞ্জন প্রসাদ এক অসাধারণ স্হাপত্য। এখানে এখনো পাবেন পুরনো দিনের ঘোড়ার গাড়ি, পালকি ইত্যাদি। গ্রাম ঘুরলে চোখে পড়বে শিব, গৌরাঙ্গ, সরস্বতী মন্দির।

৩০ কিমি আনুমানিক.

Tourism-Mama-Bhagney-2021.jpg

৪ কিমি আনুমানিক.

এই জেলার দুবরাজপুর শহরে একটি দর্শনীয় ভূমিরূপ হল মামা-ভাগ্নে পাহাড়। গ্রানাইট শিলার গোলাকার পাথর খন্ডদুটি একে অন্যের উপর অদ্ভুত ভাবে ভারসাম্য রক্ষা করে দাঁড়িয়ে রয়েছে। এই দুটি শিলা একটি মামা, একটি ভাগ্নে নামে পরিচিত। জায়গাটি মনোরম। এখানে রয়েছে পাহাড়েশ্বর শিব মন্দির।

মামা ভাগনে পাহাড়

Bakreshwar-Complex.jpg

৭ কিমি আনুমানিক.

শক্তি-শৈব মিলনক্ষেত্র বক্রেশ্বর ধাম। পুরান কথিত অষ্টবক্র মুনির সাধন ক্ষেত্র এই বক্রেশ্বর ধামে সতীর ভ্রুমধ্য বা মন পড়েছিল বলে বিশ্বাস। পীঠ ভৈরবের নাম বক্রনাথ। এই শক্তিপীঠে পিতলের দেবী দুর্গা মহিষমর্দিনী নামে পরিচিত।

বক্রেশ্বর

Patharchapuri2.JPG

২৩ কিমি আনুমানিক.

দাতাবাবার মাজার


সিউড়ির সন্নিকটে পাথরচাপুড়ি গ্রামের সুফি-সাধক দাতাবাবার মাজার বীরভূমের অন্যতম পবিত্র স্থান। শোনা যায় এই পাথরচাপুড়ি গ্রামে এসে উপস্থিত হয়েছিলেন পীতবর্ণের, আজানু লম্বিত বাহু, দীর্ঘ গোঁফ দাড়িতে আচ্ছন্ন উজ্জ্বল মুখমন্ডলের এক সুফি সাধক, নাম তার পীর হজরত দাতা বাবা মেহেবুব শাহ।

Nandikeshari (22)-2.jpg

নন্দিকেশ্বরী

বীরভূমের বাণিজ্য নগরী এই সাঁইথিয়াতে অধিষ্ঠান করছেন সতীশক্তি নন্দিকেশ্বরী মাতা। ময়ূরাক্ষীর তীরে জঙ্গলাকীর্ণ ভূমির ঘনবটচ্ছায়ে সতীর কন্ঠহার পড়েছিল বলে মনে করা হয়। আজও সারা মন্দিরকে আচ্ছাদন করে আছে সুপ্রাচীন বটগাছ। 

৩৭ কিমি আনুমানিক.

Fullora (13).jpg

২৭ কিমি আনুমানিক.

পীঠনির্ণয় তন্ত্র অনুযায়ী লাভপুরে সতীর ওষ্ঠ পড়েছে বলে বিশ্বাস।এখানে দেবী ফুল্লরা মহাপীঠ নামে পরিচিত। সুবিশাল প্রান্তরে আটচালা বিশিষ্ঠ বিস্তৃত চাতালের মাঝে মন্দির। কূর্মাকৃতির সিঁদুর- কুঙ্কুম রঞ্জিত প্রস্তর মূর্তি দেবী ফুল্লরা জয়দুর্গা ধ্যানে পূজিতা। কথিত আছে অট্টহাস এই শিলামুর্তির প্রথম পূজারী।

ফুল্লরাতলা

Kankalitala (2).JPG

কোপাই নদীর তীরে অর্জুন গাছের সারির মধ্যে ছোট্ট একটি মন্দিরে অবস্থান করেন মা কঙ্কালী। পীঠনির্ণয়তন্ত্র অনুযায়ী এখানে মায়ের কঙ্কাল বা কাঁখ পড়েছিল বলে মনে করা হয়। কঙ্কালীতলা পীঠ ভৈরবের নাম রুদ্র। মন্দিরের কাছেই আছে কুণ্ড, লোকশ্রুতি অনুসারে এই কুন্ডেই মাতৃ অংশ স্থিত। মূল মন্দিরে মহাকালীর পটচিত্রে দেবীকে পূজা করা হয়।

কঙ্কালীতলা

১৮ কিমি আনুমানিক.

Sona Jhuri (5).jpg

৭ কিমি আনুমানিক.

শ্যামবাটি ক্যানেল হয়ে শান্তিনিকেতন ফেরার পথে রুক্ষ লালমাটির বুকে মাথা তুলে দাঁড়ানো সোনাঝুরি ইউক্যালিপটাসের ছায়ায় বিকেলে বসে প্রাকৃতিক বিপণন কেন্দ্র সোনাঝুরির হাট। তার একটু আগে চোখে পড়বে প্রকৃতি ভবন। সোনাঝুড়ি হাটে গ্রামীণ হস্তশিল্পের নানান পসরা দেখার সঙ্গে সঙ্গে দেখতে হবে কোপাইয়ের ক্ষয়ে যাওয়া ভূমি প্রকৃতির অপরূপ শোভা যা খোয়াই নামে পরিচিত।

খোয়াই হাট
 

bottom of page