top of page

সিউড়ির লাল গির্জা

CHURCH 1_edited.jpg
naw173_edited.jpg

সিউড়ির লাল গির্জা

naw173_edited.jpg

বীরভূম জেলার প্রাচীন গির্জাটি সিউড়িতে অবস্থিত। বীরভূমে খ্রিস্ট ধর্মের সূচনা উনিশ শতকের দ্বিতীয় দশকে। ১৮২৬ সালে শ্রীরামপুর মিশনের উইলিয়াম কেরি এবং মার্শম্যানের দ্বারা প্রেরিত হয়ে খ্রিস্ট ধর্ম প্রচারে আসেন উইলিয়ামসন দম্পতি। পরবর্তীতে ১৮৭৬ সালে তৈরি হয় নর্মান ইভানজেলিক্যাল লুথারের চার্চ যা লাল গির্জা নামে পরিচিত। 

সিউড়ির লাল গির্জা

Northern_Evangelical_Lutheran_Church,_Suri_12.jpg

গির্জার ভিতরে

CHURCH2.JPG
naw173_edited.jpg

থাকা-খাওয়াঃ সদর শহর হওয়ার কারণে হোটেল রেস্টুরেন্ট পেয়ে যাবেন।

naw173_edited.jpg

মেলা ও উৎসবঃ বীরভূমের অন্যতম প্রাচীন মেলা এই সিউড়ির বুকে আজও অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে, যা সিউড়ির বড়বাগান মেলা বলে প্রসিদ্ধ। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ সংস্পর্শ ধন্য এই মেলা ১৮৯৬ সালে কৃষি প্রদর্শনী মেলা রূপে শুরু হয়েছিল। এছাড়াও বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসব সারাবছরই অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।

গির্জার প্রবেশ দ্বার

Northern_Evangelical_Lutheran_Church,_Suri_14_edited.png

লাল গির্জা

Northern_Evangelical_Lutheran_Church,_Suri_02.jpg
naw173_edited.jpg

কি কি দেখবেনঃ সিউড়ি বীরভূমের সদর শহর। নানান ইতিহাসের সাক্ষী এ শহর। আছে ১৮৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এ জেলার প্রাচীনতম রামরঞ্জন গ্রন্থাগার যা বর্তমানে বিবেকানন্দ গ্রন্থাগার নামে পরিচিত। ১৯১৬-১৭ সালে জেলাশাসক গুরু সদয় দত্তের নামে প্রতিষ্ঠিত হয় গুরুসদয় মঞ্চ ও লিজ ক্লাব। ১৮৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত সিউড়ির মা ভবতারিণী মন্দির। এ ছাড়াও আছে সুপ্রাচীন কালের রাধাদামোদর মন্দির। সিউড়ির অনতিদূরে আছে তিলপাড়া ব্যারেজ। আর সিউড়ির মোরব্বা এবং আচারের তো দেশ জোড়া প্রসিদ্ধি।

naw173_edited.jpg

কি ভাবে যাবেনঃ কলকাতা থেকে সরাসরি ট্রেন অথবা বাসযোগে সিউড়ি কাছাকাছি ৪ ঘন্টার যাত্রা বলা যায়। এখান থেকে জেলার সব প্রান্তে যাওয়ার বাস পেয়ে যাবেন। 

Screenshot 2022-09-12 14.41.50.png
location-162102_1280 (1).png
bottom of page